একাদশ শ্রেণির চর্যাপদ সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উওর || ক্লাস 11 সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্ন উওর 2024

0

একাদশ শ্রেণির চর্যাপদ সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উওর || ক্লাস 11 সাহিত্যের ইতিহাস চর্যাপদের বড় প্রশ্ন উওর 


একাদশ শ্রেণির চর্যাপদ সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উওর || ক্লাস 11 সাহিত্যের ইতিহাস চর্যাপদের বড় প্রশ্ন উওর
ক্লাস 11 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস চর্যাপদের বড় প্রশ্ন উত্তর

আজকের এই ব্লগ পোস্ট আমি ক্লাস 11 এর সাহিত্যের ইতিহাস বইয়ের অর্থাৎ বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতি বইয়ের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ প্রাচীন- যুগের যে প্রাচীনতম নিদর্শন " চর্যাপদ"  সম্পর্কে খুবই বিস্তারে আলোচনা করবো। এবং চর্যাপদ সম্পর্কিত একাধিক প্রশ্নের উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো।।

আজকের বিষয়ঃ 

• চর্যাপদ কী? 
• চর্যাপদের রচয়িতা কারা?
• চর্যাপদের পূর্ব নাম কী ছিল?
• চর্যাপদ কোন্ ভাষায় রচিত?
• কে কবে কোথা থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন
• চর্যাপদের সংস্কৃত টীকাকারের নাম কি?
• চর্যাপদের বিষয়বস্তু
• চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ কে করেন?
• চর্যাপদের সাহিত্য মূল্য আলোচনা করো।

একাদশ শ্রেণির চর্যাপদ সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উওর || ক্লাস 11 সাহিত্যের ইতিহাস চর্যাপদের বড় প্রশ্ন উওর 

একাদশ শ্রেণির চর্যাপদ সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উওর || ক্লাস 11 সাহিত্যের ইতিহাস চর্যাপদের বড় প্রশ্ন উওর

চর্যাপদ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাঃ

বাংলা সাহিত্য অনুসারে সব যুগকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। যথা প্রাচীন যুগ মধ্যযুগ এবং আধুনিক যুগের মধ্যে প্রাচীন যুগের সময়কাল হল 900 থেকে 1200 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত। এখন প্রাচীন যুগে যে সাহিত্য রচনা হয়েছিল তার মধ্যে যে একমাত্র নিদর্শনটি খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল সেটি হল চর্যাপদ।। চর্যাপদ হলো বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। এখন কী এই চর্যাপদ এবং কারাই বা রচনা করেছিলেন এই চর্যাপদ। চর্যাপদ হলো মূলত বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকদের রচিত কিছু পদ যা পাদাকুলক ছন্দ আকারে লেখা। 

চর্যাপদের আবিষ্কার এবং গ্রন্থাকারে চর্যাপদ প্রকাশঃ 

বাংলার একজন বিখ্যাত পন্ডিত শ্রীমহা মহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় 1906 খ্রিস্টাব্দে নেপালে ঘুরতে যান। এবং সেখানে তিনি নেপালের রাজ গ্রন্থাগারের চর্যাপদ গ্রন্থটি খুজে পায়।। শ্রী মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় যে চর্যাপদ খুঁজে পেয়েছিলেন সেখানে ৪৬½ টি খন্ড ছিল। চর্যাপদ এর মূলত একান্নটি খন্ড ছিল কিন্তু আবিস্কার করে আবিষ্কারের সময় শুধু মাত্র 46½ টি খন্ড পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীকালে চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদক প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যাপদ এর 51 খন্ড খুঁজে পেয়েছিলেন। চর্যাপদ যখন আবিষ্কার করা হয় তখন চর্যাপদ এ কোনো নাম খুঁজে পাওয়া যায়নি। কিন্তু চর্যাপদের অভ্যন্তরে থাকা একটি চিরকুটে লেখা ছিল চর্যাচর্যবিনিশ্চয়। অনেকে এটা মনে করেছিলেন যে চর্যাপদ এর নাম হলো চর্যাচর্যবিনিশ্চয়। কিন্তু শ্রী হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় এতে গুরুত্ব না দিয়ে 1916 খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে "হাজার বছরের পুরান বাংলা ভাষায় রচিত বৌদ্ধ গান ও দোহা " নাম দিয়ে চর্যাপদকে গ্রন্থাগারে প্রকাশ করেন।।।




চর্যাপদ কি এবং চর্যাপদের বিষয়বস্তু কি? 

চর্যাপদ রচনা করেছিলেন মূলত 24 জন বৌদ্ধ সহজিয়া সাধক। 24 জন বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকে মধ্যে কাহ্নপাদ নামক একজন রচয়িতা চর্যাপদ সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেছিলেন। 

চর্যাপদ রচনা করা হয়েছিল মূলত দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে যে চর্যাপদ আসলে কি নিয়ে রচনা করা হয়েছে? তো খুব সংক্ষেপে যদি আমরা এর বিষয়ে জানতে চাই তাহলে বলতে পারবো- চর্যাপদ রচিত হয়েছে মূলত প্রাচীন গ্রাম বাংলার বা প্রাচীন বাংলার সমাজের বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে 24 জন বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকরা মিলে,;তাদের বিভিন্ন পদের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার নানা বিষয় তুলে ধরেছেন চর্যাপদে। 

বুদ্ধ সহজিয়া সাধকরা চর্যাপদে প্রাচীন গ্রাম গ্রাম বাংলার সমাজ বিভাজন, সমাজে বসবাসকারী বিভিন্ন মানুষজন, তাদের খাদ্য, তাদের পেশা, বিনোদন, তাদের বিবাহ রীতি ইত্যাদি জিনিস গুলি বিভিন্ন পদের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন।।

চর্যাপদ এর বিভিন্ন কবিঃ চর্যাপদের রচয়িতা হলেন মোট 24 জন বৌদ্ধ সহজিয়া সাধক। চর্যাপদ এর 24 জন রচয়িতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন কাহ্নপাদ, ঢেন্ডন পাদ, ভুসুকু পাদ, লুই পাদ, সবর পাদ, ধামপাদ প্রমুখ।। এখানে পাদ বলতে পদকর্তা বোঝানো হয়েছে।।

চর্যাপদ যে বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন তার প্রমাণঃ

চর্যাপদে যে প্রাচীন গ্রাম বাংলার বিভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে তা, আমরা এর বিভিন্ন পদের মাধ্যমে জানতে পারি। কিন্তু চর্যাপদ যে বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন সেটা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন ছিল। তো অনেকেই মানতে চাননি যে চর্যাপদ ছিল বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন কিন্তু এই জিনিসটি প্রমাণ করার জন্য ভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁর ওডিবিএল গ্রন্থটি অর্থাৎ অরিজিন অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অফ বেঙ্গলি ল্যাংগুয়েজ গ্রন্থটির মাধ্যমে বিভিন্ন যুক্তি প্রদর্শন করে এটা প্রমাণ করে দিয়েছিলেন যে - চর্যাপদ হলো বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন।।


চর্যাপদের প্রাচীন গ্রাম বাংলার সমাজ এবং লৌকিক জীবন সম্পর্কে বিভিন্ন ফুটে ওঠা বিভিন্ন তথ্যচিত্রঃ 

শ্রী মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়, ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে আবিষ্কার করেছিলেন। চর্যাপদ হলো বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন। চর্যাপদ আবিষ্কার করেছিলেন ২৪ জন বৌদ্ধ সহজিয়া সাধক। চর্যাপদে রয়েছে মোট ৫১ টি খন্ড। এই ৫১ টি খন্ডে ফুটে ওঠেছে প্রাচীন গ্রাম বাংলার নানা চিত্র। যেমন - 

বর্ণভেদপ্রথাঃ প্রাচীন গ্রাম বাংলায় যে বর্ণভেদপ্রথা প্রচলিত ছিল, তা আমরা চর্যাপদের পদগুলি থেকে জানতে পারি। চর্যাপদের পদগুলিতে আমরা সমাজের নিম্নস্তরের মানুষদের সম্পর্কে জানতে পারি। যেমন- নিম্নবর্গীয় ডোম-শবরদের মতো মানুষ সাধারণ জনবসতি থেকে দূরে বাস করত। উচ্চবর্ণের মানুষেরা এইসব নিম্নবর্ণের মানুষদের ছোঁয়া বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করতো ইত্যাদি।। 

জীবিকাঃ চর্যাপদে প্রাচীন বাংলার সমাজের বিভিন্ন স্তরে বসবাসকারী মানুষের জীবন জীবিকা সম্পর্কে জানতে পারি।। প্রাচীন গ্রামবাংলার সমাজে যে সমস্ত জাতি বসবাস করতো, যেমন তাঁতি, মাঝি, শিকারি জেলে,প্রভৃতি জাতিত নজীবিকা সম্পর্কে নানা তথ্য পাওয়া যায়। চর্যাপদে বাংলার মানুষের যে কয়েকটি প্রধান জীবিকার উল্লেখ আছে, তা হলো - তাঁত বোনা, চাঙ্গারি তৈরি করা, পশুশিকার করা, নৌকা বাওয়া, মাছ ধরা, মদ তৈরি ও বিক্রি করা, জঙ্গলের গাছ কাটা প্রভৃতি।


খাদ্যঃ প্রাচীন গ্রামবাংলায় সমাজে কী ধরনের খাদ্য প্রচলিত ছিল, সেই সম্পর্কেও নানা তথ্য চর্যাপদে হয়েছে। চর্যাপদ এর উল্লেখ রয়েছে যে প্রাচীন গ্রামবাংলার মানুষের প্রধান খাদ্য ছিল ভাত। এবং অন্যান্য আহার্য বস্তু হিসেবে দুধ, মাছ ও মাংসের উল্লেখ পাওয়া যায় চর্যাপদে। এছাড়াও প্রাচীন গ্রাম বাংলার মানুষেরা পান, সুপারি এবং কর্পূর ইত্যাদিও যে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করতো, সেকথাও চর্যাপদে রয়েছে।।

বিবাহরীতিঃ প্রাচীন গ্রামবাংলায় কী ধরনের বিবাহ রীতি প্রচলিত ছিল,সে কথা চর্যাপদ-এ রয়েছে। প্রাচীন বাংলায় বাজনা বাজিয়ে বরের বিবাহ করতে যাওয়া, যৌতুকপ্রথার প্রচলন ছিল বলে উল্লেখ রয়েছে। সামাজিক উৎসব-অনুষ্ঠানের অঙ্গ হিসেবে নাচ, গান ও অভিনয়ের যে প্রচলন ছিল, তার প্রমাণও পাওয়া যায়।

বিনোদনঃ বর্তমান কালের মত প্রাচীন গ্রামবাংলাও মানুষের অবসর সময়ে বিনোদনের ব্যবস্থা ছিল, সে কথা চর্যাপদে রয়েছে। সেকালে মাদল, পটহ, ডমরু, বাঁশি, একতারা, বীণা প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্র ছিল। অবসর বিনোদনের জন্য ‘নববল' বা দাবা খেলা হত আর কর্পূর সহযোগে পান খাওয়া ছিল বিশেষ বিনোদনের অংশ।

এছাড়াও চর্যাপদে উল্লেখ করা হয়েছে যে- প্রাচীন গ্রামবাংলায় চোর ডাকাতের উপদ্রব ছিল। এবং সেসব চোর ডাকাতের ঠেকাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করাও কথাও চর্যাপদে উল্লেখ করা রয়েছে।।

তাই পরিশেষে বলা যায়,চর্যাপদ হলো-প্রাচীন গ্রাম বাংলার একটি আয়না বা দর্পণ। যেখানে সমাজের নানা তথ্য চিত্র ফুটে উঠেছে।।

একাদশ শ্রেণির ক্লাস সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্ন উওর || চর্যাপদ সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ২০২৪




একাদশ শ্রেণির ক্লাস সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্ন উওর || চর্যাপদ সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ২০২৪

1 - বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন কোনটি?

উওর : বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন হল চর্যাপদ।

2- চর্যাপদ এর আবিষ্কর্তা কে?

উওর : শ্রী মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়।

3- চর্যাপদ কত খ্রিস্টাব্দে,কোথা থেকে আবিষ্কার করা হয়েছিল?

উত্তর : চর্যাপদ 1907 খিষ্টাব্দে নেপালের রাজাদরবারের গ্রন্থাগার থেকে আবিষ্কার করা হয়েছিল।

4 - চর্যাপদ কত খ্রিস্টাব্দে কোথা থেকে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়?

উওর : শ্রী হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় সম্পাদনায় 1916 খ্রিস্টাব্দের বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়।

5- গ্রন্থাগারে প্রকাশ কালে চর্যাপদ এর নাম কী ছিল?

উওর : হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা।

6- চর্যাপদ এর পূর্ব নাম কী ছিল?

উওর : চর্যাচর্যবিনিশ্চয়।

13 - চর্যাপদের মোট পদের সংখ্যা কয়টি?

উওর : 51 টি।

7- শ্রী মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় চর্যাপদ এর কয়টি পদ পেয়েছিলেন?

উওর : 46½ টি পদ।

8- চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ এর আবিষ্কর্তা কে?

উওর ; প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

9- চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদে প্রাপ্ত প্রদের সংখ্যা কয়টি?

উওর : 51 টি।

10- চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদকের নাম কী?

উওর : চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদক এর নাম হলো চন্দ্রকীর্তি বা কীর্তিচন্দ্র।

11- চর্যাপদের সংস্কৃত টীকাকারের নাম কী?

উওর : মুনিদত্ত। তার টীকার নাম নির্মলগীরা।

12- চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত?

উওর : আলো-আঁধারি ভাষা সান্ধ্য ভাষায়।

13- চর্যাপদের রচয়িতা কারা ?

উওর : বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকরা।

14- চর্যাপদের মোট কতজন কবির কথা উল্লেখ রয়েছে?

উওর : 24 জন।

15- 24 জন কবির মধ্যে কোন কবি চর্যাপদে সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেছিলেন?

উওর : কবি কানহু পাদ।

16- কোন সময়ে চর্যাপদ রচিত হয়েছিল?

উওর : আনুমানিক দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীতে।

17- চর্যাপদ এ কোন প্রাচীন ছন্দের পরিচয় পাওয়া যায়?

উওর : পাদাকুলক ছন্দের।

18- কে প্রমাণ করেছিলেন যে চর্যাপদ বাংলা ভাষার পূর্বসূরী?

উওর : ভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁর অরিজিনাল অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অফ বেঙ্গলি ল্যাংগুয়েজ গ্রন্থে।


Tags : 

ক্লাস 11 বাংলা চর্যাপদের বড় প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস 11 চর্যাপদ সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস 11 সাহিত্যের ইতিহাসের বড় প্রশ্ন উত্তর | একাদশ শ্রেণির চর্যাপদ সংক্রান্ত প্রশ্ন উওর 2024

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top